Posts

Showing posts from February, 2019

India rag is a bengali web portal and they use source of Anandabazar Patrika and many site

India rag is a bengali web portal and they use source of Anandabazar Patrika and many site Authentic news for True Indians! West Bengal, India –  India Rag is a Bengali web portal that actively supports “Narendra Modi” – Prime Minister of India. Through a network of channels, India Rag is committed to provide authentic and quality news to its viewers. India Rag takes pride in being  Pronamo  which means to be in complete support of  Bharatiya Janata Party .they use source of   Anandabazar Patrika  , kolkata24x7, ebela etc . India Rag is concerned about who watches its content. It believes in transparency of news and has specifically announced on its website that it publishes its news for only pro Indians and not seculars. In their words:  “ India Rag web portal is only for Patriotic people of  India  and they never support  secular  and Buddhijibi .  India rag also support s  Hindustan  and Patriotic people who work for India ”.  This statement clearly shows their priorities and

anandabazar poatrika

Authentic news for True Indians! West Bengal, India –  India Rag is a Bengali web portal that actively supports “Narendra Modi” – Prime Minister of India. Through a network of channels, India Rag is committed to provide authentic and quality news to its viewers. India Rag takes pride in being  Pronamo  which means to be in complete support of  Bharatiya Janata Party .they use source of   Anandabazar Patrika  are the streams that funnel news to the patriotic Indians. India Rag is concerned about who watches its content. It believes in transparency of news and has specifically announced on its website that it publishes its news for only pro Indians and not seculars. In their words:  “ India Rag web portal is only for Patriotic people of  India  and they never support  secular  and Buddhijibi .  India rag also support s  Hindustan  and Patriotic people who work for India ”.  This statement clearly shows their priorities and stance regarding the politics of India. Recently, India Rag has b

Anandabazar patrika

Authentic news for True Indians! West Bengal, India –  India Rag is a Bengali web portal that actively supports “Narendra Modi” – Prime Minister of India. Through a network of channels, India Rag is committed to provide authentic and quality news to its viewers. India Rag takes pride in being  Pronamo  which means to be in complete support of  Bharatiya Janata Party .they use source of Anandabazar patrika are the streams that funnel news to the patriotic Indians. India Rag is concerned about who watches its content. It believes in transparency of news and has specifically announced on its website that it publishes its news for only pro Indians and not seculars. In their words:  “ India Rag web portal is only for Patriotic people of  India  and they never support  secular  and Buddhijibi .  India rag also support s  Hindustan  and Patriotic people who work for India ”.  This statement clearly shows their priorities and stance regarding the politics of India. Recently, India Rag has bee

মাত্র ০.১ শতাংশ হিন্দু বসবাসকারী দেশে তৈরি হল ৮০০ কেজির শ্রীমদ্ভাগবত গীতা, একটি পাতা পাল্টাতে লাগে চার জন মানুষ

Image
কুরুক্ষেত্রের যুদ্ধভূমিতে শ্রীকৃষ্ণ অর্জুনকে যেই উপদেশ গুলো দিয়েছিলেন সেগুলোই শ্রীমদ্ভাগবত গীতা নামে পরিচিত। গীতা হিন্দুদের জন্য পবিত্র গ্রন্থ। আর এই পবিত্র গ্রন্থের একটি বিশেষ রুপ আগামী ১৫ই ফেব্রুয়ারি দিল্লির ইস্কন মন্দিরে দেখা যাবে। ওই গীতা পৃথিবীর সবথেকে ভারি গীতা, আর এই জন্যই এই গীতা সবথেকে আলদা। এই গীতাকে ইতালিতে বানানো হয়েছে, ১২ ফুট লম্বা আর ৯ ফুট চওড়া এই গীতায় ৬৭০ টি পৃষ্ঠা আছে। আর এই গীতার মোট ওজন ৮০০ কেজি। এই গীতাকে সিনথেটিক কাগজ, সোনা, রুপা আর প্লাটিনামের মত ধাতুর ব্যাবহার করা হয়েছে। এই গীতার একটি পাতাকে পাল্টাতে চারজন মানুষ লাগে। এই বিশালাকার গীতাকে গত বছরের ১১ই নভেম্বর ইতালিতে প্রদর্শন করা হয়েছিল। এই বিশালাকার গীতাকে ইতালির মিলান শহর থেকে সামুদ্রিক পথে গুজরাটে নিয়ে আসা হয়েছে। আর এটি ২০শে জানুয়ারি দিল্লীতে পৌঁছেছে। এই গীতাকে ইস্কন মন্দিরের তরফ থেকে বানানো হয়েছে। এই গীতাটি ছাপা সম্পূর্ণ হতে মোট আড়াই বছর সময় লেগেছে। আর এটিকে বানাতে ভারতীয় মুদ্রার দেড় কোটি টাকা খরচ হয়েছে। ইস্কন তরফ থেকে জানান হয় যে, এই গীতাটি ইস্কনের সংস্থাপক আচার্জ্য শ্রীমদ এসি ভক্তি বেদান্ত স্বামী শ্রীল

জয় শ্রী রাম শ্লোগান দিয়ে ফিরে এলো হিন্দুধর্মে! ত্রিপুরায় ৯৮ জন ব্যাক্তি ফিরে এলেন সনাতন হিন্দুধর্মে।

Image
কংগ্রেসের ৬০ বছর রাজত্বকালে সবথেকে বেশি ক্ষতি হয়েছে হিন্দুদের। বিশেষ করে সোনিয়া গান্ধীর আমলে(মনমোহন সিং প্ৰধানমন্ত্রী থাকাকালীন) দেশের হিন্দুদের সবথেকে বেশি ক্ষতি করা হয়েছে। কংগ্রেস তাদের শাসনকালে ভারতের উত্তরপূর্ব হিন্দু বহুল রাজ্যগুলিকে খ্রিষ্টান বহুল করার পথে অনেকটা এগিয়ে গেছে। সোনিয়া গান্ধীর(আন্তোনিয়া মাইনো) নেতৃত্বে সুপরিকল্পিতভাবে ঝাড়খন্ড, বিহার ও উত্তরপূর্ব ভারতে ধর্ম পরিবর্তনের ধান্দা চালাতো খ্রিস্টান মিশনারিরা। প্রাথমিকভাবে কংগ্রেস সরকার উত্তরপূর্ব ভারতে বিকাশের কার্য সম্পূর্ণভাবে বন্ধ করে দিয়েছিল যার ফলস্বরূপ গরিবি সংখ্যা এই রাজ্যগুলিতে প্রচুর পরিমানে বেড়ে গেছিলো। এরপর সাহায্যের করার নাম করে ঢুকে পড়ে খ্রিষ্টান মিশনারিরা। মানুষের পাশে দাঁড়ানোর নামে চলে তীব্র গতিতে ধর্ম পরিবর্তনের ধান্দা। তবে এখন দেশে মোদী সরকার এসেছে, সরকার উত্তরপূর্ব ভারতের বিকাশের উপর জোর দিয়েছে। উত্তরপূর্ব ভারতের প্রত্যেক রাজ্যে এয়ারপোর্ট নির্মাণ, সড়ক নির্মাণ, কর্মসংস্থান তৈরির মতো গুরুপূর্ণ কাজে জোর দিয়েছে। ফলস্বরূপ টাকার লোভে, চাকরির লোভে মিশনারিদের ফাঁদে পা দেওয়া মানুষজন ধীরে ধীরে পুনরায় সনাতন হিন্দু ধর

মোদী আমলে বিশ্বের ষষ্ঠ বৃহৎ অর্থব্যবস্থার দেশ হয়ে গেলো ভারত, রাজকোষের ঘাটতি কমে দাঁড়াল …

Image
দেশ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর সময়কালেই সর্বাধিক আর্থিক উন্নতির সম্মুখীন হয়েছে, এমনটাই দাবি উঠে আসছে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সমীক্ষায়। ২০১৩-১৪ অর্থবর্ষে যেখানে ভারত বিশ্বের ১১তম বৃহত্তম অর্থ ব্যবস্থা ছিল তা ২০১৮-১৯ এ ফ্রান্সকে টপকে পৃথিবীর ষষ্ঠ অর্থ ব্যবস্থায় পরিণত হয়েছে। মোদী সরকারের কার্যকালেই দেশে GST এর মোট বৃহৎ অপ্রত্যক্ষ কর সংস্কারটি করা হয়েছে জেক বিশেষজ্ঞরা দেশের আর্থিক স্বাধীনতা হিসেবে ব্যক্ত করছেন গতকাল অর্থমন্ত্রী পীযুষ গোয়েল বাজেট পেশ করার সময় বলেন ভারত এই মুহূর্তে সর্বাধিক দ্রুত গতিতে উন্নতি করা পৃথিবীর ষষ্ঠ অর্থব্যবস্থা, যা খুব তাড়াতাড়ি ইউনাইটেড কিংডমকে সরিয়ে পঞ্চম স্থান দখল করে নেবে। অর্থমন্ত্রী আরও জানান যে বর্তমানে যেখানে জিডিপি বৃদ্ধি হার ৭.৩% তা ২০১২-১৩ অর্থবর্ষে অর্থাৎ কংগ্রেস নেতৃত্বাধীন UPA সরকারের আমলে ছিল মাত্র ৪.৯% ২০০০-২০১৪ সল্ অবধি মুদ্রাস্ফীতি হার যেখানে ১০.১% ছিল তা বর্তমান সরকার কমিয়ে মাত্র ৪.৬% এ নামিয়ে আনতে সক্ষম হয়েছে , যা বর্তমান কেন্দ্র সরকারের একটি বড় সাফল্য। ডিসেম্বর ২০১৮তে যে মুদ্রাস্ফীতি হার ছিল সর্বনিম্ন, ২.১৯% I অর্থমন্ত্রী জানান যে এই বছর চালু

এভাবেই কি এগোবে ভারত? ট্রেন-১৮ এর ট্রায়াল রানের সময় কাশ্মীরি কায়দায় ট্রেনে ছোঁড়া হল পাথর!

Image
শুক্রবার কিছু মুখশধারি মানুষ ট্রেন-১৮ এর ট্রায়াল রানের সময় ট্রেনে কাশ্মীরি কায়দায় পাথর ছুঁড়তে থাকে। এরকমই এক ঘটনা এই ট্রেনের সাথে একমাস আগেও হয়েছিল। রেলের পক্ষ থেকে জানান হয় যে, এই ঘটনায় কেউ আহত হয়নি, কিন্তু এই ঘটনা বেশ উদ্বেগ সৃষ্টি করেছে। তবে পাথরবাজদের বিরুদ্ধে কড়া ব্যাবস্থা নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে রেল প্রশাসন। এই ঘটনা শুক্রবার দিল্লির শকুরবস্তি স্টেশন থেকে ট্রেন ছাড়ার একটু পরেই ঘটে। ওই স্টেশন থেকে ট্রেন ছেড়ে নয়া দিল্লি স্টেশনে যাওয়ার কথা ছিল। নয়া দিল্লি স্টেশন থেকে প্রয়াগরাজ পর্যন্ত ওই ট্রেনের ট্রায়াল রান হওয়ার কথা ছিল। সেই সময় ট্রেনে যাত্রী না থাকলেও রেল পুলিশ ট্রেনের সুরক্ষায় ছিল। উত্তর রেলের এক আধিকারিক জানান, নয়া দিল্লি স্টেশনে ট্রেন পৌঁছানর পর ট্রেনে পাথর ছোঁড়ার কাজ শুরু করে দেয় কিছু মানুষ। উনি বলেন, ট্রেন-১৮ এ মোতায়েন রেল পুলিশ জানিয়েছে যে ট্রেনের ১৮৮৩২০ কোচে পাথর ছোঁড়া হয়। এর ফলে সেই কোচের কাঁচের জানালা ভেঙে যায়। এর আগে ২০ ডিসেম্বর এই ট্রেনের দিল্লি থেকে আগ্রা পর্যন্ত হওয়া ট্রায়াল রানে ট্রেনে পাথর ছোঁড়া হয়েছিল। শুধু এই ট্রেনই না। এর আগে ভারতের আরেকটি অত্যাধুনিক ট্রেন তেজ

বেরিয়ে এলো আসল সত্য: প্রতিদিনের খাবারের খরচ নিজের পকেট থেকে দেন প্রধানমন্ত্রী মোদী। করেন না সরকারি পয়সার ব্যায়।

Image
প্রধান মন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ব্যাপারে জানার সবার মধ্যেই একটা আগ্রহ থাকে। যেমন তিনি কি খান, উনার পছন্দ- অপছন্দ ইত্যাদি। বিশেষ করে বিরোধীরা তো প্রধানমন্ত্রী মোদীর উপর এমন এমন প্রশ্ন তুলে যা সম্পূর্নভাবে ভিত্তিহীন হয়। বিশেষ করে দেশের বামপন্থীরা দাবি করে যে প্রধানমন্ত্রী মোদী নাকি নিজের ব্যক্তিগত কাজে সরকারি টাকার অপচয় করেন। যদিও তারা তাদের দাবির ভিত্তিতে উপযুক্ত যুক্তি দিতে পারে না। এখনো ওবদি এই সমস্তকিছুর উপর RTI এর মাধ্যমে জবাব চাওয়া হয়েছে এবং সাগর খারী নামক এক ব্যক্তি দ্বারা RTI ( জানার অধিকার) এর মাধ্যমে যে প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল তার উপর খুব অবাক করা তথ্য সামনে এসেছে। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে উপর যে প্রশ্ন তোলা হয়েছিলো RTI এর তরফ দিয়ে, সেখান থেকে জানা গেছে প্রধানমন্ত্রীর খাবারের খরচা ভারত সরকারের টাকা দিয়ে হয়ে নাকি মোদি নিজের পকেট থেকে তাঁর খাবারের খরচা দেয়। প্রথমত জানিয়ে দি, PM মোদির তার কুক বদ্রি মিনার হাতে বানানো বাজরার রুটি ও খিচুড়ি পছন্দ। তিনি বেশির ভাগ সময় গুজরাটি খাবারই খান। মোদি শুদ্ধ শাকাহারি। মোদি তার রেজিডান্স ৭ ইসকোরসের উপর কিচেন এর বিল নিজেই দেয় কারণ তিনি এটিকে পার্

দেশে অপরাধ করে বিদেশে লুকিয়ে থাকার দিন শেষ! ১৫ বছর ধরে পলাতক কুখ্যাত আন্ডারওয়ার্ল্ডকে গ্রেপ্তার করলো ভারত।

Image
ভারত থেকে পালিয়ে যাওয়া অপরাধীর জন্য লাগাতার বিপদ বেড়ে চলেছে গত কয়েক মাস ধরেই। বিভিন্ন অপরাধের মামলায় সাফল্য পেতে দেখা যাচ্ছে কেন্দ্র সরকারকে। যেমন বিজয় মালয়া বা নীরব মোদির প্রত্যর্পণের চেষ্টা করা হয়, এছাড়াও ক্রিশ্চিয়ান মিশেল যে UPI আমলের আগাস্টা ওয়েস্টলেন্ড ঘোটালাতে জড়িত ছিল তাকে ভারতে এনে তদন্ত করা হয় এবং রাজীব সাকসেনা যার উপর কালো টাকা সাদা করার অভিযুক্ত ছিল তাকেও ভারতে এনে তদন্ত শুরু হয়ে। সুতরাং বিভিন্ন অপরাধের দিক ধরতে কেন্দ্র সরকারকে সব দিকদিয়ে সাফল্য পেতে দেখা যাচ্ছে। নবতম সংযোজন রূপে ভারতীয় এজেন্সি আন্ডারওয়ার্ল্ড ডন রবি পূজারীকে গ্রেপ্তার করেছে আফ্রিকার সেনেগাল থেকে। সূত্র অনুযায়ী জানা গেছে, বেশ কয়েকমাস ধরেই রবি পূজারী সেনেগালে থাকছিলো এবং ভারতীয় গুপ্তচরেরা পদে পদে তার উপরে নজর রেখেছিল এখন তাকে সেনেগাল থেকে গ্রেপ্তার করে ভারতে আনা হচ্ছে। গুপ্তচরেরা তাকে কয়েক মাস আগে প্রথমবার বুরকিনা ফসোয়াতে দেখে। দুদিন আগেই এই কুখ্যাত ডনকে সেনেগালে পাওয়া যায় এবং গ্রেপ্তার করা হয়। ভারতে বেশ কয়েকটি গুরুতর মামলা রুজু রয়েছে অভিযুক্ত রবি পূজারীর উপর। জানা গেছে বলিউডের মহেশ ভাট, ফারাহ খানের মতো বড়

রামমন্দির নির্মাণের পথে রামভক্তরা! সম্পূর্ন হলো ৮০% কাজ, কয়েকদিন পরেই রাখা হবে আধারশিলা।

Image
অযোধ্যার রাম মন্দির নির্মাণ মামলা দেশের সুপ্রিম কোর্টের চলছে, এর মধ্যে মোদী সরকার অবিবাদিত জমি চেয়ে মাস্টারস্ট্রোক খেলে দিয়েছে। রাম মন্দির নির্মাণের জন্য সরকার নিজের ভরপুর প্রয়াস করছে বলেই মনে করা হচ্ছে। আসলে নরেন্দ্র মোদীর সরকার দেশের বিকাশ কার্যে কোন খামতি রাখেনি। তাই এখন বিরোধীদের কাছে বিরোধিতা করার মতো কিছু ইস্যু নেই, অন্যদিকে মিডিয়ার কাছে দালালি করার মতো কিছু নেই। তাই মিডিয়া ও বিরোধী শক্তি মিলে রাম মন্দির ইস্যুতে সরকারকে চাপে ফেলার সিধান্ত নিয়েছে। লোকসভায় যাতে রাম মন্দির ইস্যু বিজেপিকে চাপে ফেলায় তার জন্য ভরপুর প্রয়াস করছে বিরোধী শক্তি। অন্যদিকে মোদী সরকারও হাত পা গুটিয়ে না বসে থাকার সিধান্ত নিয়েছে। অবিবাদিত জমির উপর NOC প্রদানের জন্য সরকার আদালতে পিটিশন জারি করেছে, এটা সরকারের সাংবিধানিক অধিকার। তবে রাম মন্দির ইস্যুতে খবর যে এখানেই থেমে আছে তা নয়। রাজ্যে যোগী আদিত্যনাথের সরকার রয়েছে যার জন্য রাম মন্দির কার্যসালার কাজ জোরগতিতে চলেছে। জানিয়ে দি, কার্যসালার ৮০% কাজ সম্পূর্ন হয়েগেছে। কার্যসালার প্রভারী অন্নু ভাই সোমপুরা বলেছেন এবার শুধু আধার শিলা রাখবার অপেক্ষা। অন্যান মূর্তি নির্

দলের মহিলা নেত্রীকে লাথি মেরে সোজা স্টেজ থেকে ফেলে দিলেন তৃণমূল নেতা

Image
একদিকে আজ দক্ষিণ ২৪ পরগণার বনগাঁয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর সভা ছিল। আরেকদিকে ওই জেলাতেই তৃণমূল বেশ কিছু যায়গায় প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে প্রতিবাদী সভা আয়োজন করেছিল। সেরকমই এক সভায় আজ এমন এক কাণ্ড ঘটল যেটা শুনে চারিদিকে ছিঃ ছিঃ রব উঠে গেছে। যদিও এই প্রতিবাদী সভা প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে ছিল না। এই প্রতিবাদী সভা ছিল, তৃণমূলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্বে প্রাণ হারানো এক তৃণমূল কর্মীর সমর্থনে। আজ দক্ষিণ ২৪ পরগণার জীবনতলা থানার অন্তর্গত ঘুটিয়ারি শরিফে তৃণমূলের ডাকা প্রতিবাদী সভায় এই কাণ্ড ঘটে। স্থানীয় গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান সালাউদ্দিন সর্দার দলের নেত্রী তথা স্থানীয় সমিতির কর্মাধ্যক্ষ তথা তৃণমূল নেত্রী রহিমা লস্করকে সভা মঞ্চ থেকে লাথি মেরে নীচে ফেলে দেন। ভরা সভায় এই ঘটনা ঘটার পর এলাকায় চরম উত্তেজনা ছড়ায়। এবং ঘটনাস্থলে পুলিশ এসে পরিস্থিতি স্বাভাবিক করার চেষ্টা করে। স্থানীয়দের মতে গত ২৮শে জানুয়ারি ওই এলাকার এক সক্রিয় তৃণমূল কর্মীকে প্রকাশ্য রাস্তায় পিটিয়ে খুনের অভিযোগ ওঠে স্থানীয় স্থানীয় সমিতির কর্মাধ্যক্ষ তথা তৃণমূল নেত্রী রহিমা লস্কর এর অনুগামী আলি হাসান লস্করের বিরুদ্ধে। আর সেই প্রতিবাদী সভা ডেকেছ

ঠাকুরনগরে মাত্র ১৪ মিনিটে প্রধানমন্ত্রী কেন ভাষণ শেষ করলেন, জানলে আপনিও গর্বিত হবেন।

Image
প্ৰধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী নিজের বক্তব্যের জন্য পুরো বিশ্বজুড়ে প্রসিদ্ধ। এমনকি বিরোধী পক্ষও প্ৰধানমন্ত্রী মোদীর ভাষণের সুনাম করেন। নির্বাচনী রালিতে প্ৰধানমন্ত্রী মোদী ঘন্টার পর ঘন্টা টানা ভাষণ দিতে দক্ষ। বর্তমান ভারতীয় রাজনীতিতে প্ৰধান মোদীর সাথে ভাষণ দেওয়ার মতো রাজনৈতিক ব্যাক্তি এখনো অবধি কেউ নেই। সামনে লোকসভা নির্বাচন যার জন্য প্ৰধানমন্ত্রী মোদীর বেশ বড় বড় সভা মানুষের সামনে আসতে চলেছে। লোকসভা নির্বাচনে আর হাতে মাত্র ২ থেকে ৩ মাস সময় রয়েছে যার জন্য বিজেপির কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব তদের লক্ষ স্থির করে বিশেষ বিশেষ রাজ্যে সভা করার আয়োজনে লেগে পড়েছে। জানিয়ে দি লোকসভাকে কেন্দ্র করে বিজেপি পশ্চিমবঙ্গ থেকে ভোট টানার একটা বড় লক্ষ নিয়েছে। আজ পশ্চিমবঙ্গের দুই স্থানে প্রধানমন্ত্রী মোদীর সভা ছিল এক ঠাকুরনগর দ্বিতীয় দুর্গাপুর। লক্ষণীয় বিষয় এই যে ঠাকুরনগরে প্ৰধানমন্ত্রী মোদী মাত্র ১৪ মিনিট ভাষণ দেওয়ার পর সভা শেষ করে। মাত্র কয়েক মিনিটে প্রধানমন্ত্রী কেন ভাষণ শেষ করে দেন সেই নিয়ে অনেকে প্রশ্ন উঠিয়েছে। অনেকে বলেছেন যে এটা বিশেষ সম্প্রদায় কেন্দ্রিক সভা ছিল , অনেকে আবার বলেছেন এক দিনে দুটি সভা থাকার জন্য প্র

ফের ব্যার্থ রাহুল… এবার জাত-পাতের অভিযোগ তুলে দল ছাড়লেন বিধায়ক, যোগ দিতে পারেন বিজেপিতে

Image
শনিবার গুজরাট কংগ্রেসের বিধায়ক আশা প্যাটেল বিধানসভা এবং পার্টির সদস্যতা পদ থেকে ইস্তফা দিলেন। উনি এই ইস্তফা দেওয়ার কারণ হিসেবে জাত-পাতের রাজনীতিকে দায়ী করেছেন। শনিবার গান্ধীনগরে গুজরাট বিধানসভা সভাপতি রাজেন্দ্র ত্রিবেদীর কাছে নিজের ইস্তফা পত্র দেন কংগ্রেসের এই বিধায়ক। আশা প্যাটেলে এই ইস্তফা দেওয়ার পর গুজরাট কংগ্রেস বড়সড় ঝটকা খেতে চলেছে। ২০১৭ এর বিধানসভা নির্বাচনে এই বিধায়ক বিজেপির হাত থেকে জয় ছিনিয়ে কংগ্রেসকে ওনার আসনটি উপহার স্বরুপ দিয়েছিলেন। উনি গুজরাটের উনঝা আসনে থেকে বিধায়ক। এই আসন গুজরাটের মেহসানা লোকসভা সাতটি আসনের মধ্যে একটি। কংগ্রেসের এই বিধায়ক তাঁর দলের উপর জাত পাটের রাজনীতি করার মত গুরুতর অভিযোগ এনে দল ছাড়েন। উনি জানান, প্রধানমন্ত্রী গোটা দেশে আর্থিকভাবে পিছিয়ে পরা মানুষদের জন্য ১০ শতাংশ সংরক্ষণ চালু করেছেন। আর এদিকে কংগ্রেস এখনো জাত-পাত নিয়ে রাজনীতি করে চলেছে। এই দলে আমার থাকা সম্ভব না, আমার এই দলে এখন দম বন্ধ হয়ে আসছে। কংগ্রেস সুত্র থেকে জানা গেছে যে, আশা দল ছাড়ার আগে গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী বিজয় রুপানির সাথে সাক্ষাৎ করেছিলেন। আর তারপরেই উনি এই সিদ্ধান্ত নেন। কংগ্রেস সুত্

প্ৰধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর কাফিলার সামনে ফেঁসে গেছিলো এক এম্বুলেন্স! প্ৰধানমন্ত্রী করলেন এমন কাজ….

Image
কখনো কখনো VVIP মুভমেন্টের সময় এমার্জেন্সিগ্রস্থ ব্যাক্তিরা ফেঁসে যান, সেই সময় তাদের আটকে রাখা মানবিক দিক থেকে কঠিন হয়ে পড়ে। ভারতের প্ৰধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর ব্যাপারে সকলেই জানেন, যারা রাজনীতি সম্পর্কে আগ্রহী নন, তারাও মোদীকে চেনেন। আজকের সময়ে দাঁড়িয়ে নরেন্দ্র মোদীকে বিশ্বের সফলতম প্রধানমন্ত্রীর মধ্যে একজন মনে করা হয়। প্রধানমন্ত্রী মোদী ক্ষমতায় আসার পর ভারতের ছবি ব্যাপকভাবে পরিবর্তন হয়েছে এবং ভারত এক শক্তিশালী দেশ হিসেবে আবির্ভুত হচ্ছে। সম্প্রতি প্ৰধানমন্ত্রী মোদী এমন কিছু করেছেন যে জানার পর আপনিও প্ৰধানমন্ত্রী মোদীর ফ্যান হয়ে যাবেন। আসলে প্রধানমন্ত্রী এক কার্যক্রম থেকে আরেক কার্যক্রম পৌঁছানোর জন্য কাফেলেতে যাচ্ছিলেন। কাফেলে দিয়ে উনি উনার হেলিকপ্টার পর্যন্ত পৌঁছানোর রাস্তায় ছিলেন। কাফিলা যাওয়ার সময় এক এম্বুলেন্স এসে পড়ে, যারপর প্ৰধানমন্ত্রী যা করেন তা অতি প্রশংসনীয়। আসলে প্ৰধানমন্ত্রী মোদী তার কাজের মাধ্যমে মানবতার এক উদাহরণ উপস্থাপন করেন। প্ৰধানমন্ত্রী মোদী এসপিজি কামান্ডো ঘেরার মধ্যে থাকা সত্ত্বেও উনি এম্বুলেন্সকে পেরোনোর জায়গা দেন। কাফিলাকে কিনারা করে প্ৰধানমন্ত্রী এম্বুলেন্সকে

আহারে গণতন্ত্র! কাঁথির ঘটনার পুনরাবৃত্তি, আবারও বিজেপি কর্মীদের বাসে হামলা, অভিযুক্ত তৃণমূল

Image
সত্যিই কি অবাক গণতন্ত্র! একদিকে তৃণমূল নেত্রী জোরে জোরে চেঁচিয়ে বলেছেন দেশে গণতন্ত্র বিপন্ন করেছে বিজেপি। আরেকদিকে সেই গণতন্ত্রের গলায় গামছা পেঁচিয়ে নিজেয় হত্যা করছেন। বিজেপি শাসিত রাজ্যে কোন বিরোধী দল জনসভা করতে চাইলে প্রশাসন কোনোরকম ভাবে আটকানোর চেষ্টা করেনে। এমনকি বিজেপি কর্মীরাও ওই সভা থেকে হাজার হাজার হাত দূরে থাকে। এরজন্যই আকবর উদ্দিন ওয়েসির মত কট্টরপন্থী মানুষগুলোও বিজেপি শাসিত রাজ্যে গিয়ে সভা করে চলে আসছে। কেউ সভাও আটকাচ্ছে না, আর কেউ তাঁদের কর্মীদের উপরে হামলাও করছে না। কিন্তু এরাজ্যে বিজেপি সভা করতে চাইলেই প্রথমেই প্রশাসন দিয়ে সভা আটকানোর চেষ্টা করছে সরকার। আর তারপর সভা মাঠে নানারকম ছুতো দেখিয়ে মাঠ আগে থেকেই বুকিং আছে বলে জানাচ্ছে তৃণমূল। এসব হয়ে গেলে তারপর সভা স্থলে হেলিকপ্টার নামতে দিচ্ছেনা প্রশাসন। আর কোনরকমে সবকিছু ঠিকঠাক করে যদি সভা করার অনুমতি হাসিল করে নেওয়া যায়। তখন গুন্ডা লাগিয়ে আগে পাড়ায় পাড়ায় হুমকি দেওয়া হচ্ছে সভায় না যাওয়ার জন্য। আর সেসব হয়ে গেলে, সভার দিন বিজেপি কর্মীদের উপর হামলা। সত্যিই কি আমরা গণতান্ত্রিক রাজ্যে বাস করছি? কদিন আগে মেদিনীপুরের কাঁথিতে সভা

এরাজ্যে প্রথম দিনের সভাতেই মমতার বিদায় ঘণ্টা বাজিয়ে দিলেন প্রধানমন্ত্রী, দেখুন কি বললেন উনি?

Image
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী শনিবার পশ্চিমবঙ্গে লোকসভা নির্বাচনের ডঙ্কা বাজিয়ে দিলেন। প্রথমে উনি উত্তর ২৪ পরগণার ঠাকুরনগরে আর পরে বর্ধমান জেলার দুর্গাপুরে দুটি জনসভায় বক্তব্য রাখেন। দুর্গাপুরের জনসভায় বক্তৃতা দেওয়ার সময় প্রধানমন্ত্রী কংগ্রেসের নেতৃত্বে চলা প্রাক্তন সরকারের উপর চরম আক্রমণ করেন। আরেকদিকে দেশের কৃষকদের জন্য মোদী সরকারের প্রকল্পের কথা জানান। প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘স্বাধীন ভারতের ইতিহাসে এখনো পর্যন্ত চাষিদের জন্য কিষাণ সন্মান নিধি যোজনার থেকে কোন বড় প্রকল্প কেউ করেনি। আমরা ক্ষুদ্র কৃষকদের প্রতি বছর ৬০০০ টাকা করে সহায়তা প্রদান করব। কৃষকদের সহায়তার জন্য প্রতি বছর ৭৫ হাজার কোটি টাকা খরচ করবে কেন্দ্র সরকার। দশ বছরে কৃষকদের সাড়ে সাত লক্ষ কোটি টাকা দেবে মোদী সরকার” উনি বলেন, ‘ আমাদের সরকারের বাজেটে সমাজের প্রতিটি মানুষ উপকৃত হবে। সে কৃষক হোক, মধ্যবিত্ত হোক আর শ্রমিক। সবাই আমাদের বাজেটে উপকৃত হবে। আর এটাই শেষ না, নতুন সরকার গড়ে আমরা এর থেকে আরও জনমোহিনি বাজেট পেশ করব।” উনি বলেন, ‘ আপনারা সবাই জানেন যে তৃণমূল সরকার কেন্দ্রের প্রকল্প রাজ্যে চালু হতে দিচ্ছে না। আয়ুষ্মান ভারত প্রকল্

প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে দেখতে বাংলাদেশ থেকে এক মুক্তিযোদ্ধা এলেন এরাজ্যে

Image
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর জনপ্রিয়তা যে দিন দিন বেড়েই চলেছে সেটা কারোর অজানা নেই। ওনার জনপ্রিয়তা শুধু দেশের মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়, ওনার জনপ্রিয়তা বিদেশের মাটিতেও প্রচুর। তাই উনি বিদেশেও কোন অনুষ্ঠান করলে সেখানে লক্ষ লক্ষ মানুষের ভিড় জমে যায়। আর ওনাকে দেখতে বিমান বন্দরে হাজার হাজার মানুষ জমায়েত হন। এবার একটু ভিন্ন রকমের জনপ্রিয়তা পেলেন উনি। এবার বিদেশ থেকে ওনাকে দেখার জন্য মানুষ এলেন এরাজ্যে। হ্যাঁ ঠিকই শুনেছেন বিদেশ থেকেই। তবে বেশি দূর না, আমাদের প্রতিবেশী দেশ বাংলাদেশ থেকে একজন এলেন ভারতে শুধুমাত্র প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে দেখতে এবং ওনার ভাষণ শুনতে। আজ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে সামনা সামনি দেখতে এবং ওনার ভাষণ শুনতে বাংলাদেশ থেকে এক মুক্তিযোদ্ধা বনগাঁর ঠাকুরনগরে এসেছিলেন। ওনার নাম দিলীপ শিকদার। উনি বাংলাদেশের পিরোজপুরের বাসিন্দা। সোমবার রাতে উনি সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে জানতে পারেন যে, বনগাঁর ঠাকুর নগরে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী আসছেন সভা করতে। আর সেই দেখে উনি দেরি না করে ভারতে আসার জন্য সমস্ত কাগজপত্র তৈরি করে নেন। মুক্তিযোদ্ধা দিলীপ শিকদার বাংলাদেশেও প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ